সর্বশেষ

'গাজীপুরে সিটি নির্বাচন: মেয়র প্রার্থী জায়েদা ও জাহাঙ্গীরের ওপর হামলা'

প্রকাশ :


২৪খবরবিডি: 'গাজীপুর সিটি করপোরেশনের নির্বাচনী প্রচারণার সময় টঙ্গীর ৪৪ নম্বর ওয়ার্ডের পূর্ব গোপালপুর এলাকায় স্বতন্ত্র মেয়র প্রার্থী জায়েদা খাতুন ও তাঁর ছেলে সাবেক মেয়র মো. জাহাঙ্গীর আলমের ওপর হামলা হয়েছে।এ সময় প্রার্থী জায়েদা খাতুন, জাহাঙ্গীর আলম, ক্যামেরাম্যান সুলতান মিয়া, আশরাফুল ইসলামসহ বেশ কয়েকজন আহত হন। বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে এ ঘটনার পর জায়েদা ও জাহাঙ্গীর পূর্ব থানায় আশ্রয় নেন।'
 

'এ ঘটনায় মেয়র প্রার্থীর গাড়িচালক শায়ের মাহমুদ শুভ বাদী হয়ে রবিউল ইসলাম পাইলট, খান সুমনসহ ১৫-২০ জনের বিরুদ্ধে টঙ্গী পূর্ব থানায় লিখিত অভিযোগ করেছেন।প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, বিকেলে টঙ্গীর গোপালপুর এলাকায় নির্বাচনী প্রচারে গেলে একদল লোক মেয়র প্রার্থী জায়েদা খাতুন ও তাঁর ছেলে জাহাঙ্গীর আলমের গাড়িতে হামলা চালায়। এ সময় দুবৃর্ত্তরা দুটি গাড়ি ভাঙচুর করে। পরে স্থানীয়রা এগিয়ে এসে তাঁদের উদ্ধার করে থানায় নিয়ে যায়।সাবেক মেয়র জাহাঙ্গীর আলম বলেন, 'এখানে সুষ্ঠু ভোট দেন। দেখবেন আজমত উল্লা কত বড় সন্ত্রাসী। কত বড় নাটকবাজ। কত মানুষের ক্ষতি করেছে টঙ্গী ও গাজীপুরে। সেটা প্রমাণ হবে। সেজন্য আমি আবারও নির্বাচন কমিশনের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি, এখানে যদি নিরপেক্ষ ভোট হয় তাহলে করেন, নইলে ভোট বন্ধ করেন।'


'তিনি বলেন, 'আজমত উল্লার সন্ত্রাসী ও অস্ত্রধারী বাহিনী আজকে হামলা করে ছে। প্রশাসনও তাদের ভয়ে কিছু বলছে না। এটা ভোটের কোনো পরিবেশ হতে পারে না। আমাদের যারা সাপোর্ট করে, তাদের বাড়ি বাড়ি গিয়ে অথবা ফোনে হুমকি দেওয়া হচ্ছে। তারা যেন আমাদের টেবিল ঘড়ি মার্কার ভোটটা না করে।'

'গাজীপুরে সিটি নির্বাচন: মেয়র প্রার্থী জায়েদা ও জাহাঙ্গীরের ওপর হামলা'

টঙ্গী পূর্ব থানার ওসি আশরাফুল ইসলাম বলেন, মেয়র প্রার্থী জায়েদা খাতুন ও তাঁর ছেলে জাহাঙ্গীর আলম থানায় এসেছিলেন। হামলার ঘটনায় তাঁদের গাড়িচালক শুভ বাদী হয়ে থানায় একটি অভিযোগ জমা দিয়েছেন।রিটার্নিং কর্মকর্তা ফরিদুল ইসলাম বলেন, বিষয়টি আমি শুনেছি। এভাবে হামলা করা ঠিক হয়নি। অভিযোগ পেলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।'

Share

আরো খবর


সর্বাধিক পঠিত